যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি, পারমাণবিক সংঘাত এড়ানো সম্ভব

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা ও পাকিস্তান সরকারের বিবৃতি অনুযায়ী, ভারত ও পাকিস্তান "পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে" সম্মত হয়েছে। শনিবার (তারিখ) রাতের দীর্ঘ আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়, যা দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনে মার্কিন ভূমিকা তুলে ধরে।
যুদ্ধবিরতির বিবরণ
সময়: ভারতীয় সময় শনিবার বিকেল ৫টা থেকে কার্যকর।
আলোচনা: পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর অপারেশন প্রধান ভারতীয় কর্মকর্তাকে ফোন করে নিশ্চিত করেন।
পরবর্তী পদক্ষেপ: ১২ মে দুই পক্ষের মধ্যে আনুষ্ঠানিক আলোচনা হবে।
উত্তেজনার পটভূমি
২২ এপ্রিল: ভারতীয় কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত।
বুধবার: ভারত পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে "সন্ত্রাসী অবকাঠামো" লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়।
প্রতিক্রিয়া: দুই দেশ সীমান্তে গোলাগুলি, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় জড়িয়ে পড়ে।
ক্ষয়ক্ষতি: ৬৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত।
পারমাণবিক সংকটের আশঙ্কা
যুদ্ধবিরতির আগে পাকিস্তান তাদের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবস্থাপনা কমিটি (NCA)-এর জরুরি বৈঠক ডাকতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিল, যদিও পরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ বিষয়টি নাকচ করেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মার্কিন হস্তক্ষেপ পারমাণবিক সংঘাত এড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
ট্রাম্পের বক্তব্য: "দুই দেশের সাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও কৌশলকে সাধুবাদ।"
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: "আমরা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে শান্তির পক্ষে থেকেছি।"
এসইও অপ্টিমাইজেশন
কীওয়ার্ডস: ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি, পারমাণবিক সংকট, মার্কিন মধ্যস্থতা, কাশ্মীর উত্তেজনা, ডোনাল্ড ট্রাম্প, NCA বৈঠক।
মেটা বিবরণ:
"ভারত-পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে মার্কিন মধ্যস্থতা কীভাবে পারমাণবিক সংঘাত রোধ করল? জানুন
কাশ্মীর সংকটের সর্বশেষ আপডেট ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া।"
কোন মন্তব্য নেই